৮ বছরের শিশুর মাসিক আয় কোটি টাকা
৮ বছরের শিশুর মাসিক আয় কোটি টাকা
রায়ান ৮ বছেরর একটি সাধারণ শিশু,সে বিভিন্ন খেলনা দিয়ে খেলা করে, খেলনার সাইকেল চালায় এবং অনেক দুস্টমি করে,তার মা অন্যান্য মা বাবার মতো তার দেখাশুনা করেন,তার সম্পর্কে চমকে দেওয়ার মতো একটি কথা হচ্ছে "রায়ানের খেলা করা ও দুস্টমি প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ ইউটিউবে দেখে থাকে,এই শিশুর মাসিক আয় কত তা জানলে আপনাদের আশ্চর্যছতে হবে।
সে ইউটিবে ভিডিও করে থাকে তার চ্যানেলের নাম রায়ানস টয় রিভিউ ( Ryan ToysReview ) এই চ্যানেলটি ২০১৫ সালে খোলা হয়েছিল। এবং শুরুতে তাদের চ্যানেলের ভিডিওতে তেমন ভিউ হতো না,কিন্ত চার মাস পর থেকে চ্যানেলে একটি ভিডিও আপলোড করা হয়, এবং তার পর থেকে চ্যানেলে ভিউ বাডতে শুরু করে, তাদের আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি, রায়ানের মা তার ইউটিউব চ্যানেলে কাজ করার জন্য ভাল মানের একটি চাকরি ছেডে দিয়েছেন, পরে ১৮ সপ্তাহের মধ্যে রায়ানের চ্যানেল ইউটিউবে খুব জনপ্রিয় একটি চ্যানেলে রুপান্তরিত হয়।,
আর জাস্টিন বিবারের মতো বড বড শিল্পীদের তালিকায় চলে আসে। রায়ানের মাসিক আয় ইউটিব থেকে আনুমানিক ১ মিলিয়ন ডলার তার মানে বাংলাদেশি টাকায় ৮ কোটি টাকার মতো, ইউটিউব জানায় ' রায়ান হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী ইউটিউব স্টার,যখন চ্যানেলের যত্রা শুরু করেছিল তখন রায়ানের বয়স ছিল মাত্র ৫ বছর।রায়ানের চ্যানেল সারা পৃথিবী থেকে ভিউ পায়। ফোর্বস ম্যাগাজিন ধারণা করছে, এই শিশুটির ইউটিউব চ্যানেল ‘রায়ান টয়’স রিভিউ’ টপকে যাবে এখনকার ইউটিউবের সেরা তারকা জ্যাক পলকে।আয়কর বা এজেন্টদের ফি ছাড়া রায়ানের আয় গতবছরের তুলনায় দ্বিগুণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।এনবিসি চ্যানেল রায়ানের কাছে জানতে চেয়েছিল, শিশুরা কেন তার ভিডিওগুলো দেখতে পছন্দ করে?
রায়ানের উত্তর, ”কারণ আমি মজা করতে পারি।”
রায়ান ৮ বছেরর একটি সাধারণ শিশু,সে বিভিন্ন খেলনা দিয়ে খেলা করে, খেলনার সাইকেল চালায় এবং অনেক দুস্টমি করে,তার মা অন্যান্য মা বাবার মতো তার দেখাশুনা করেন,তার সম্পর্কে চমকে দেওয়ার মতো একটি কথা হচ্ছে "রায়ানের খেলা করা ও দুস্টমি প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ ইউটিউবে দেখে থাকে,এই শিশুর মাসিক আয় কত তা জানলে আপনাদের আশ্চর্যছতে হবে।
সে ইউটিবে ভিডিও করে থাকে তার চ্যানেলের নাম রায়ানস টয় রিভিউ ( Ryan ToysReview ) এই চ্যানেলটি ২০১৫ সালে খোলা হয়েছিল। এবং শুরুতে তাদের চ্যানেলের ভিডিওতে তেমন ভিউ হতো না,কিন্ত চার মাস পর থেকে চ্যানেলে একটি ভিডিও আপলোড করা হয়, এবং তার পর থেকে চ্যানেলে ভিউ বাডতে শুরু করে, তাদের আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি, রায়ানের মা তার ইউটিউব চ্যানেলে কাজ করার জন্য ভাল মানের একটি চাকরি ছেডে দিয়েছেন, পরে ১৮ সপ্তাহের মধ্যে রায়ানের চ্যানেল ইউটিউবে খুব জনপ্রিয় একটি চ্যানেলে রুপান্তরিত হয়।,
আর জাস্টিন বিবারের মতো বড বড শিল্পীদের তালিকায় চলে আসে। রায়ানের মাসিক আয় ইউটিব থেকে আনুমানিক ১ মিলিয়ন ডলার তার মানে বাংলাদেশি টাকায় ৮ কোটি টাকার মতো, ইউটিউব জানায় ' রায়ান হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে কম বয়সী ইউটিউব স্টার,যখন চ্যানেলের যত্রা শুরু করেছিল তখন রায়ানের বয়স ছিল মাত্র ৫ বছর।রায়ানের চ্যানেল সারা পৃথিবী থেকে ভিউ পায়। ফোর্বস ম্যাগাজিন ধারণা করছে, এই শিশুটির ইউটিউব চ্যানেল ‘রায়ান টয়’স রিভিউ’ টপকে যাবে এখনকার ইউটিউবের সেরা তারকা জ্যাক পলকে।আয়কর বা এজেন্টদের ফি ছাড়া রায়ানের আয় গতবছরের তুলনায় দ্বিগুণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।এনবিসি চ্যানেল রায়ানের কাছে জানতে চেয়েছিল, শিশুরা কেন তার ভিডিওগুলো দেখতে পছন্দ করে?
রায়ানের উত্তর, ”কারণ আমি মজা করতে পারি।”
শিশু হওয়ার কারণে রায়ানের মোট আয়ের ১৫ শতাংশ একটি ব্যাংক একাউন্টে জমা করে রাখা হচ্ছে। যখন সে প্রাপ্তবয়স্ক হবে, তখন এই টাকা তুলতে পারবে।
রায়ানের একজোড়া জমজ বোনও রয়েছে।
ইন্টারনেটে খুবই পরিচিত মুখগুলোর একটি হওয়া সত্ত্বেও রায়ানের পরিচয় নিয়ে রয়েছে ব্যাপক রহস্য। তার নামের শেষাংশ কী, রায়ান কোথায় থাকে, কেউ জানে না।রায়ানের বাবা-মা মাত্র অল্প কয়েকবার গণমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। একটি সাক্ষাৎকারে রায়ানের মা দাবি করেছেন যে, যখন তার ছেলের বয়স মাত্র তিন বছর, তখন এই ইউটিউব চ্যানেল করার আইডিয়া রায়ানই দিয়েছিল।
তবে রায়ানের মা নিজেও তার নিজের পরিচয় প্রকাশ করেননি। ইউটিউবে রায়ানের প্রথম ভিডিওটি ছিল প্লাস্টিকের ডিম ভেঙ্গে সেখান থেকে খেলনা বের করা। আশি কোটি বার এই ভিডিও দেখা হয়েছে।
রায়ানের ভিডিওর অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে তার স্বতস্ফূর্ততা। নিত্য নতুন খেলনা নিয়ে সে যেভাবে খেলে, সেটা লোকে পছন্দ করে।
No comments